Hemant Soren:হেমন্তের রাঁচির বাড়িতে ইডি, এলাকা ঘিরে কড়া নিরাপত্তা
Mayuri Datta | 15:20 PM, Wed Jan 31, 2024
Leopard: দলগাঁও চা বাগানে খাঁচায় বন্দী চিতাবাঘ
Mayuri Datta | 13:58 PM, Wed Jan 31, 2024
Imran Khan: আরও বিপাকে ইমরান খান, তোষাখানা দুর্নীতি মামলায় ১৪ বছরের সাজা
Mayuri Datta | 13:40 PM, Wed Jan 31, 2024
Bengali Cinema: ‘শাস্ত্রী’ সিনেমায় ফের দেখা যাবে মিঠুন- দেবশ্রী জুটি, দর্শকমহলে উন্মাদনা
Mayuri Datta | 12:48 PM, Wed Jan 31, 2024
PM on Budget: বাজেট অধিবেশনের শুরুতেই নারী শক্তিতে জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী
Mayuri Datta | 12:22 PM, Wed Jan 31, 2024
Kolkata Police : সার্ভিস রিভলভার থেকে গুলি চালিয়ে আত্মঘাতী পুলিশ কনস্টেবল
Mayuri Datta | 11:43 AM, Wed Jan 31, 2024
Budget 2024: আজ শুরু বাজেট অধিবেশন
Mayuri Datta | 10:36 AM, Wed Jan 31, 2024
Kashmir Snowfall: শ্বেতসুন্দরী কাশ্মীর, সাদা বরফের চাদরে পার্বত্য এলাকা
Mayuri Datta | 10:30 AM, Wed Jan 31, 2024
Kolkata high court: বিচারপতি দ্বন্দ্বের জের! প্রাথমিক মামলা সরানো হল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে
Mayuri Datta | 17:50 PM, Tue Jan 30, 2024
Chandigarh Mayor Election: চণ্ডীগড়ের মেয়র নির্বাচনে জয়ী বিজেপি, ব্যর্থ 'ইন্ডিয়া' মঞ্চ!
Mayuri Datta | 17:39 PM, Tue Jan 30, 2024
Uttarakhand : উত্তরাখণ্ডের প্রথম মহিলা মুখ্যসচিব হচ্ছেন রাধা রাতুরি
Mayuri Datta | 17:14 PM, Tue Jan 30, 2024
Kamal Nath: হাত ছেড়ে এবার পদ্মে ‘কমল!’
ফের একবার ঘর ভাঙল কংগ্রেসের। লোকসভা নির্বাচনের আগে আবারও ভাঙন ধরল কংগ্রেস দলে। বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথ। সূত্রের খবর ছেলে নকুল নাথ এবং কংগ্রেসের আরও ২০ জন বিধায়ক ও এক সাংসদকে নিয়ে বিজেপির হাত ধরবেন এই বর্ষীয়ান নেতা।
উল্লেখ্য ২০২০ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া যোগ দেওয়ায় মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস সরকারের পতন হয়। ফলে গদিচ্যূত হন কমল নাথ। শনিবার দুপুরে তাঁকে দিল্লিতে বিজেপির সদর দপ্তরে দেখা যায়। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি বিজেপি-তে যোগ দিতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে নিজের কংগ্রেসি পরিচিতি মুছে সরিয়ে দিয়েছেন নকুলনাথ। বিজেপিতে যোগদানের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে কমল নাথ জানান, “এখানে অস্বীকার করার মত কিছু নেই। কিছু ঘটলে আপনাদের জানাব”।
প্রসঙ্গত, বেশকিছুদিন ধরেই কমলকে নিয়ে অস্বস্তি ছিল কংগ্রেসের অন্দরে। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশে দলের হারের জন্য কমলনাথকেই দায়ী করেছিল অলোক শর্মা। তাঁর দাবি ছিল, “বিজেপিকে জিততে সাহায্য করেছেন কমলনাথ”।
এদিন বিজেপির মুখপাত্র তথা কমল নাথের প্রাক্তন মিডিয়া পরামর্শতদাতা নরেন্দ্র সালুজা কমল নাথ ও তাঁর ছেলে নকুল এর একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন “জয় শ্রী রাম”। এরপরই কমলনাথকে নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। যদিও ফেব্রুয়ারির শুরুতে কমলনাথের গড় হিসেবেই পরিচিত ছিন্দওয়ারা থেকে লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেন নকুলনাথ। কিন্তু হটাৎ এই সিদ্ধান্ত কেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।
উল্লেখ্য ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে মুখ্যমন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত নেয় কংগ্রেস। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পর কমলনাথ মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিতে অনড় থাকে। শেষপর্যন্ত কমলনাথকেই মুখ্যমন্ত্রী করে কংগ্রেস। এইকারনে জ্যোতিরাদিত্য বিজেপিতে চলে যায়। যার জেরে মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতা হাতছাড়া হয় কংগ্রেসের।
Sonia Gandhi : রাজ্যসভায় যাচ্ছেন সোনিয়া, মায়ের ছাড়া আসনে লড়তে পারেন প্রিয়াঙ্কা
পাঁচ দফায় লোকসভার সাংসদ ছিলেন সোনিয়া গান্ধী। তবে এবার আর লোকসভা নয়। রাজ্যসভায় যাচ্ছেন তিনি। রাজস্থান আসন থেকে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। রাজ্যসভায় কংগ্রেসের তিনটি আসনের মধ্যে রাজস্থান আসনেও কংগ্রেসের জয় একপ্রকার নিশ্চিত। ফলে যদি তাই হয় তাহলে সোনিয়া হবেন গান্ধী পরিবারের দ্বিতীয় সদস্য যিনি ইন্দিরা গান্ধীর পর রাজ্যসভায় যাবেন। ফলে খুব শীঘ্রই ইন্দিরা-পুত্রবধূ সংসদের উচ্চকক্ষে প্রথমবার তাঁর ইনিংস শুরু করতে চলেছেন বলে মত রাজনৈতিক মহলের একাংশের।
এতদিন সোনিয়া রায়বেরেলি লোকসভা কেন্দ্র থেকে দাঁড়াতেন। এবার আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না তিনি। কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পরে ১৯৯৯ সালে প্রথম নির্বাচনে লড়াই করেছিলেন তিনি। সোনিয়ার রাজ্যসভার প্রার্থী হওয়া এপ্রসঙ্গে রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “সোনিয়া গান্ধীকে স্বাগত জানাই। গোটা রাজস্থান আজ খুশি রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে সোনিয়া গান্ধীর নাম ঘোষণা করায়। এই ঘোষণার সঙ্গে সব পুরোনো স্মৃতি তাজা হয়ে গিয়েছে।"
২৭ ফেব্রুয়ারি দেশের ১৫টি রাজ্যের ৫৬টি রাজ্যসভা আসনে নির্বাচন। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি। এর আগে রাজস্থান আসন থেকে কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থী ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। এপ্রিলে তাঁর ছয় বছরের মেয়াদ শেষ হবে। তার জেরেই শূন্য হবে আসনটি। আর সেই আসন থেকেই এবার মনোনয়ন জমা দিলেন সোনিয়া। উল্লেখ্য, রাজ্যসভা ৫৬টি আসনের মধ্যে ৯ থেকে ১০টি আসনে জয়ের মতো জায়গায় রয়েছে কংগ্রেস। তার মধ্যে কংগ্রেসের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ দুটি রাজ্য হল তেলেঙ্গানা এবং কর্ণাটক। রাজস্থান এবং হিমাচল প্রদেশেও একটি করা আসন জেতার জায়গায় রয়েছে হাত শিবির। হিন্দি বলয়ে যে কংগ্রেস একেবারে আশা ছেড়ে দেয়নি সেটা বোঝাতেই দক্ষিণের দুই রাজ্যকে বাদ দিয়ে সোনিয়া রাজস্থানকে বেছে নিয়েছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
প্রসঙ্গত, চলতি লোকসভা নির্বাচনে যে দাঁড়াবেন না তা ২০১৯ সালেই ঘোষণা করেছিলেন সোনিয়া। জানিয়েছিলেন, সেটিই ছিল তাঁর শেষ লোকসভা নির্বাচন। এরপর থেকেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয় যে সোনিয়ার পর তাঁর রায়বেরেলি কেন্দ্রে থেকে কাকে প্রার্থী করবে কংগ্রেস। সূত্রে খবর, মায়ের আসন থেকে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন মেয়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা।
এদিকে বুধবার কংগ্রেসের পক্ষ থেকে আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনের সম্পূর্ণ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী, বিহার থেকে লড়বেন ডঃ অখিলেশ প্রসাদ সিং, অভিষেক মনু সিংভি হিমাচল প্রদেশ ও চন্দ্রকান্ত হান্ডরে লড়বেন মহারাষ্ট্র থেকে।
Ashok Chavan : হাত ছেড়ে এবার পদ্মে আশোক চৌহান
সোমবার কংগ্রেস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন অশোক চৌহান। তারপর থেকেই অশোকের বিজেপিতে যোগদানের গুঞ্জন ওঠে রাজনৈতিক মহলে। সেই জল্পনাকে সত্যি প্রমান করে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ দেবেন্দ্র ফোড়নবিশের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহান।সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্রের আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর পদ প্রার্থী হয়ে দাঁড়াতে পারেন তিনি।
প্রসঙ্গত, আগেই মিলিন্দ দেওরা কংগ্রেস ছেড়ে শিবসেনাতে যোগ দেন। এছাড়াও বাবা সিদ্দিকও অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপিতে যোগদান করেছে।এবার সেই পথেই হাঁটলেন আশোক। রাজ্য নির্বাচন এবং সাধারণ নির্বাচনের কয়েক মাস আগে অশোক চৌহানের দলত্যাগ মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের জন্য আরেকটি ধাক্কা।
গতকাল পদত্যাগের পর সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, “আমি বিধায়ক হিসেবে বিধানসভার সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। এছাড়াও কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি এবং কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। কোন দলে যোগদান করব তা নিয়ে দু'দিন পরে আমার অবস্থান পরিষ্কার করব"। গতকাল সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় অশোক জানান,”ভোটের মাত্র কয়েক মাস বাকি থাকা সত্ত্বেও মহা বিকাশ আঘাদি দলের সাথে আসন ভাগাভাগির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে বিলম্বের জন্য তিনি ক্ষুব্ধ”।
কংগ্রেস সূত্রে খবর, রাজ্যের দলীয় প্রধান নানা পাটলের সঙ্গে চৌহানের মতপার্থক্যর জেরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। তবে মুম্বই কংগ্রেসের নেতা সঞ্জয় নিরুপমের বক্তব্য, “প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মহারাষ্ট্রের একজন কংগ্রেস নেতার কাজেকর্মের ওপর বিরক্ত ছিলেন। সেকথা অশোক শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগকে গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হলে, এই পরিস্থিতি ঘটত না"।
উল্লেখ্য কংগ্রেস নেতারা অশোকের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বিজেপিকে "ওয়াশিং মেশিন" বলে কটাক্ষ করে। তিনি আরও বলেন, যখন বন্ধু এবং সহকর্মীরা এমন একটি রাজনৈতিক দল ছেড়ে যায়, যা তাদের প্রাপ্য থেকে অনেক কিছু বেশি দিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে বেদনাদায়ক। কিন্তু যারা দুর্বল তাদের কাছে যে ওয়াশিং মেশিন সবসময় আদর্শর থেকে বেশি আকর্ষণীয় তা প্রমাণিত”। মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রধান নানা পাটল বলেছেন, "দুর্ভাগ্যজনক যে নেতারা সবকিছু পেয়েছেন তারা কংগ্রেস দল এবং আদর্শ ছেড়ে যাচ্ছেন"।
এখন পর্যন্ত অশোকের রাজনৈতিক জীবন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কলেজে জীবনে ছাত্র নেতা হিসাবে নিজের রাজনৈতিক জীবন শুরু করন, এরপর তিনি মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের প্রধান এবং কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য সহ কংগ্রেসে গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হন। তিনি দুইবার নান্দেদ থেকে সাংসদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং রাজ্য আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্য ছিলেন। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর, মুম্বাইতে ২০০৮ সালের সন্ত্রাসী হামলার পর বিলাসরাও দেশমুখ পদত্যাগ করার পর তাকে মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল। আদর্শ হাউজিং সোসাইটি কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেও ২০০৯ সালের রাজ্য নির্বাচনের পরও কংগ্রেস তাকে শীর্ষ পদে বহাল রেখেছিল।
Omar Abdullah On Modi : "ইন্ডিয়া নয় মোদীর জেতার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি", জল্পনা বাড়িয়ে মন্তব্য ওমর আবদুল্লার
লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) দিন যতই এগিয়ে আসছে ততই যেন প্রকাশ্যে আসছে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের (India Alliance) ফাটল। সম্প্রতি শিবির বদলে জোটে বড় ধাক্কা দিয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। ইন্ডিয়া জোটের হাত ছেড়ে তিনি যোগ দিয়েছেন এনডিএ-তে। আর এবার এনডিএ-র স্তুতি শোনা গেল জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লার (Omar Abdullah) মুখে। তাঁর মতে, লোকসভা নির্বাচনে ৪০০-র বেশি আসনে বিজেপির (BJP) নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ-র পক্ষে জেতা অসম্ভব কিছু নয়।
ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা আবদুল্লা বলেন, "তৃতীয় দফায় নরেন্দ্র মোদীর জেতার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এনডিএ লোকসভা ভোটে ৪০০-র বেশি আসনে জিততেই পারে। কারণ, বিরোধী দলগুলি নিজেদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি করতেই ব্যস্ত।"
লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনও পর্যন্ত নিশ্চিত না হলেও, তার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। বাদ যায়নি বিজেপিও। এবারে লোকসভা ভোটে ‘মিশন ৪০০’ লক্ষ্য নিয়ে লড়তে নেমেছে ঘেরুয়া শিবির। তাদের স্লোগান, ‘অব কি বার, ৪০০ পার’। প্রধানমন্ত্রী মোদী সংসদে দাবি করেছেন লোকসভার ৫৪৩ আসনের ভোটে বিজেপি একাই ৩৭০টি আসনে জিতবে। তাঁর দাবি, এনডিএ শরিকদের নিয়ে সেই সংখ্যা ৪০০ পেরোবে। আর সেই একই সুর শোনা গিয়েছে ওমর আবদুল্লার গলাতেও।
কাশ্মীরে ন্যাশনাল কনফারেন্সের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির দল পিডিপি-ও রয়েছে ‘ইন্ডিয়া’য়। কাশ্মীর উপত্যকার তিনটি লোকসভা আসন ঘিরে ইতিমধ্যেই দু’দলের টানাপড়েন শুরু হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে কংগ্রেসের সহযোগী হিসাবে লড়ে ওই তিনটি আসনেই জিতেছিল ওমর। কিন্তু এ বার মেহবুবা কোনও অবস্থাতেই তাঁর প্রাক্তন লোকসভা কেন্দ্র অনন্তনাগের দাবি ছাড়তে রাজি নয় বলে জানা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ন্যাশনাল কনফারেন্স আবারও এনডিএ-র হাত ধরতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
এদিকে ক্রমশ বাড়ছে ইন্ডিয়া জোটের ফাটল। কংগ্রেসের সঙ্গে কখনও তৃণমূল, কখনও আপ আবার কখনও সমাজবাদী পার্টির সংঘাত প্রকাশ্যে এসেছে। আসন বণ্টন নিয়ে প্রকাশ্যেই রাহুলের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee)। তারপরই কংগ্রেসের সঙ্গে না লড়ে 'একলা চলো'-র নীতি নেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, কাশ্মীরেও অব্যাহত রয়েছে জোটের জট। জোট শরিকদের সঙ্গে না লড়ে একাই উপত্যকার নির্বাচনে লড়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কংগ্রেস। আর যদি সত্যিই তাই হয় তাহলে নির্বাচনের আগেই জোট 'ধূলিস্যাৎ' হয়ে যাবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
Narendra Modi vs Mamata Banerjee : কংগ্রেসকে খোঁচা দিতে মমতার চ্যালেঞ্জকে হাতিয়ার’ মোদীর
ফাটলটা প্রকাশ্যে এসেছিল অনেক আগেই। কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর নয়, তা প্রায় সবারই জানা। জোট করলেও কংগ্রেসের কথা শুনে যে চলতে পারবেন না তাও আগে থেকেই সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর সবই ঠিকঠাক চলছিল। ইন্ডিয়া জোটের সনিয়ার ও রাহুলের পাশে দেখা গিয়েছিল মমতাকে। কিন্তু, ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই যেন কংগ্রেসের সঙ্গে ফাটল আরও বাড়ছে। আসন বণ্টন নিয়ে কংগ্রেসকে প্রকাশ্যেই আক্রমণ করেছেন মমতা। লোকসভায় কংগ্রেস ৪০টা আসনও পাবে না বলে দাবি করেছেন তিনি।
Modi vs Congress : ৪০ আসনও পাবে না! কংগ্রেসকে খোঁচা দিতে মমতার চ্যালেঞ্জকে ‘হাতিয়ার’ মোদীর
ফাটলটা প্রকাশ্যে এসেছিল অনেক আগেই। কংগ্রেসের (Congress) সঙ্গে তৃণমূলের (TMC) সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর নয়, তা প্রায় সবারই জানা। জোট করলেও কংগ্রেসের কথা শুনে যে চলতে পারবেন না তাও আগে থেকেই সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তারপর সবই ঠিকঠাক চলছিল। ইন্ডিয়া জোটের সনিয়ার ও রাহুলের পাশে দেখা গিয়েছিল মমতাকে। কিন্তু, ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই যেন কংগ্রেসের সঙ্গে ফাটল আরও বাড়ছে। আসন বণ্টন নিয়ে কংগ্রেসকে প্রকাশ্যেই আক্রমণ করেছেন মমতা। লোকসভায় কংগ্রেস ৪০টা আসনও পাবে না বলে দাবি করেছেন তিনি। রেড রোডের কেন্দ্র-বিরোধী ধর্নামঞ্চ থেকে কংগ্রসকে কটাক্ষ করে মমতা বলেন, "কংগ্রেস সারা দেশে ৪০টা আসন পাবে কি না জানি না! আগে নিজের জায়গা দেখাও! পারলে বারাণসীতে গিয়ে বিজেপিকে হারাও। রাজস্থান তোমরা জেতা জায়গা হেরেছ। মধ্যপ্রদেশে গিয়ে বিজেপিকে হারাও।"
মমতার মন্তব্যকে হাতিয়ার করেই বুধবার কংগ্রেসকে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ থেকে চ্যালেঞ্জ এসেছে, কংগ্রেস ৪০ পার করতে পারবে না। আমি চাই কংগ্রেস ৪০ আসন রক্ষা করুক।"
এভাবে বিজেপিকে মমতা সুবিধা করে দিতে চাইছেন বলে অভিযোগ বিরোধীদের একাংশের। রাজনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, বিজেপি বিরোধী শিবিরে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি জানিয়ে চলেছে তৃণমূল। এমনকী, কংগ্রেস নিজেদের সুর নরম করতে চাইলেও তাতে যেন কানই দিচ্ছেন না মমতা। গত কয়েকদিন আগে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা রাজ্যে ঢোকার পর থেকে চলছে লাগাতার প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক আক্রমণ। বারেরবারেই কংগ্রেস এবং সিপিআই(এম)’কে নিশানা করছেন মমতা।
তার মধ্যে শিবির বদলে ইন্ডিয়া জোটে বড় ধাক্কা দিয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বিরোধী জোট ছেড়ে আবারও এনডিএ জোটে ফিরে গিয়েছেন তিনি। আর কখনও জোট পরিবর্তন করবেন না বলেও মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতে জানিয়ে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে আবার গ্রেফতারির আশঙ্কায় ভুগছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। পাঁচবার ইডির সমন এড়িয়ে রীতিমতো চাপে রয়েছেন তিনি। এবার তাঁকে সমন পাঠিয়েছে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। ১৭ ফেব্রুয়ারি তাঁকে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুর্নীতিতে ভারে জর্জরিত তৃণমূল ও আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদব। এই পরিস্থিতিতে ইন্ডিয়া জোট কতটা ফলপ্রসূ হবে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাঁদের দাবি, টালমাটাল পরিস্থিতি ইন্ডিয়া জোটের। ফলে জোটের পালে হাওয়া লাগিয়ে বিরোধীদের পক্ষে লোকসভার বৈতরণী পার করা সম্ভব হবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা।
Rahul Gandhi: মালদায় ঢুকতেই কাঁচ ভাঙল রাহুলের গাড়ির, অভিযুক্তে কে উঠছে প্রশ্ন
ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রায় বিহার থেকে মালদায় প্রবেশ করতেই বিপত্তি। বুধবার হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় দেওয়ানগঞ্জে জনরোষের মধ্যে পড়লেন রাহুল গান্ধী। তাঁর গাড়িতে পড়ল ইট, ভেঙে চুরমার করা হল পিছনের কাচ। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। এই ঘটনার সমালোচনা করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, “বুঝে নিন কে ভাঙতে পারে?”। অপর দিকে আজই মালদায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিশেষ সভা রয়েছে। তাই মোদি-বিরোধী 'ইন্ডি' জোট কতটা সুরক্ষিত এই রাজ্যে, তা নিয়ে প্রশ্ন আরও জোরালো হল। আরও একবার প্রশ্ন উঠল, জোটের ভবিষ্যৎ কী?
BJP JOINING: লোকসভা ভোটের আগে চাপে কংগ্রেস! অধীর গড়ে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ কয়েকশো কর্মীর
সাংসদ অধীর চৌধুরীর গড়ে বড়সড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস। তাও আবার দলের সুপ্রিমো রাহুল গান্ধীর জেলা সফরে আসার আগেই। কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখালেন কয়েকশো পরিবার। তারমধ্যে গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য রয়েছেন। লোকসভা ভোটের আগে অধীর গড়ে কংগ্রেসে ভাঙন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
অধীর চৌধুরীর খাসতালুক মুর্শিদাবাদে ন্যায় যাত্রা করতে আসছেন রাহুল গান্ধী । তার আগেই সোমবার হরিহরপাড়ায় কংগ্রেসে নামল ধস। হরিহরপাড়ার চোয়া গ্রামপঞ্চায়েতের পাঁচগাছি শিবনগর এলাকায় বিজেপির এই যোগদান কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। কংগ্রেসের ২ জন গ্রামপঞ্চায়েত সদস্য আব্দুস সামাদ ও দিবস মণ্ডলের সঙ্গে প্রায় ৪০০টি পরিবার এদিন হাত ছেড়ে পদ্মশিবিরে নাম লেখায়। সিপিএম ও কংগ্রেস থেকে এসেছে সেই পরিবারগুলি। বিজেপি নেতা তন্ময় বিশ্বাসের হাত ধরে এই যোগদান হয়।
Rahul Gandhi in Bengal : শিলিগুড়িতে বাতিল রাহুলের সভা, অনুমতি দিল না পুলিশ
অসমের পর এবার বাংলাতেও বাধার মুখে রাহুল গান্ধীর ‘ভারত জোড় ন্যায় যাত্রা’। যাত্রার দ্বিতীয় পর্যায়ে শিলিগুড়িতে রাহুল গান্ধীর দুটি সভা বাতিল করতে হচ্ছে। পুলিশের অনুমতি মিলছে না বলে দাবি কংগ্রেসের। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী জানিয়েছেন, পুলিশের পরীক্ষা থাকায় অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। ফলে মিছিলের মাঝে মাঝে যে সভা করার পরিকল্পনা ছিল কংগ্রেসের তা বাতিল করতে হচ্ছে। সভা বাতিল হলেও ন্যায় যাত্রা নির্ধারিত পথেই এগোবে। পুলিশের অনুমতি না মেলায় বৃহস্পতিবারই সন্ধ্যায় দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী ও অন্যান্য কংগ্রেস নেতারা। আগামী ২৭ জানুয়ারি দিল্লি থেকে ফিরে রাহুল গান্ধী আবার যোগ দেবেন ন্যায় যাত্রায়।
Coochbehar Protest : 'বাংলায় দিদি একাই একশো', রাহুলের ন্যায় যাত্রার সময় পোস্টার কোচবিহারে
লোকসভার আগে প্রশ্নের মুখে ইন্ডি জোটের ভবিষ্যৎ। আসন বণ্টন নিয়ে কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের মনোমালিন্য অব্যাহত রয়েছে। এদিকে আজই বাংলায় প্রবেশ করেছে রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা। সেই যাত্রা নিয়েও মুখ ভার মমতার। তাঁর অভিযোগ, "ভারত জোড়ো যাত্রা বাংলায় এসে পৌঁছেছে। কিন্তু, আমাকে তা নিয়ে কংগ্রেস কিছুই বলেনি। এটা একটা সৌজন্য।" আর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা আজ কোচবিহার প্রবেশের আগে কোচবিহার শহরে বেশ কিছু নাগরিককে পোস্টার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। যেখানে লেখা, "বিজেপিকে ঠেকাতে বাংলায় দিদি একাই একশো"। পোস্টারে কোচবিহার নাগরিকবৃন্দ লেখা থাকলেও অনেকে দাবি, বিক্ষুব্ধরা তৃণমূল কর্মী। এরপর মনোমালিন্য আরও বাড়বে বলেই মত রাজনৈতিক মহলের একাংশের।
RAHUL GANDHI : শুধু FIR নয়, এবার মামলার তদন্তভার গেল সিআইডির হাতে, ন্যায়যাত্রার মধ্যেই বিপাকে রাহুল
আরও বিপদে রাহুল গান্ধী। এফআইআরের পর এবার মামলার তদন্তভার গেল সিআইডি-র হাতে।প্রসঙ্গত ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা নিয়ে রাহুল অসমে প্রবেশ করতেই শুরু হয় অশান্তি । প্রশাসনের বাধা না মেনে ব্যারিকেড ভেঙে শহরে ঢোকার চেষ্টা করেন কংগ্রেস কর্মীরা। যার জেরে ৫ হাজার কংগ্রেস কর্মীর সঙ্গে সংঘর্ষ হয় পুলিশের। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার নির্দেশেই রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৯টি ধারায় এফআইআর দায়ের করে। এর মধ্যে হিংসায় উসকানি, বিনা অনুমতিতে জমায়েত করা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের ধারাও রয়েছে। এবার সেই মামলা রাজ্য সিআইডির হাতে তুলে দিল অসম পুলিশ।
Mamata Banerjee: জোটে ‘ভাঙন’? ‘কংগ্রেসের সঙ্গে কথা হয়নি’ মুখ ফেরালেন মমতা
লোকসভা নির্বাচনে একলা লড়ার পথে তৃণমূল সুপ্রিমো। কার্যত কংগ্রেসের বিরুদ্ধে নিশানা মমতার। ‘কংগ্রেসের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই’ সাফ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, তাঁর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে কংগ্রেস। তাতেই বেজায় ক্ষুব্ধ বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। মঙ্গলবার রাহুল গান্ধী জানিয়েছিলেন ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সঙ্গে মমতার সম্পর্ক ভালো, কিন্তু সেই বক্তব্যে র ২৪ ঘন্টার মধ্যেই ভোলবদল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কংগ্রেসকে সরাসরি বার্তা দিয়ে মমতা বলেন, “জোটটা কারও একার নয়। ৩০০ আসনে ওরা একাই লড়ুক। বাকি আসনে আঞ্চলিক দলগুলি লড়বে। সেখানে হস্তক্ষেপ করলে বুঝে নেব।”
Rahul Gandhi : রাহুল গান্ধির বিরুদ্ধে FIR দায়ের
ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রায় বড় ধাক্কা। এফআইআর দায়ের করা হল রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে। এই যাত্রা অসমের গুয়াহাটিতে পুনঃপ্রবেশ করার চেষ্টা করতেই ধুন্ধুমার বাধে মঙ্গলবার। পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে কংগ্রেস কর্মীরা। এরপরই হিংসায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগ এনে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। সেই মতোই রাহুল গান্ধী, কেসি বেণুগোপাল সহ একাধিক কংগ্রেস কর্মীর নামে এফআইআর দায়ের করা হল।