Thursday, November 21, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

jp nadda

Delhi Pragati Maidan : লোকসভার আগে দিল্লির প্রগতি ময়দানে বিজেপির জাতীয় সম্মেলন

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) আগে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে বিজেপির (BJP) রাষ্ট্রীয় অধিবেশন। প্রত্যেক বছরই এই মহা সম্মেলন আয়োজন করা হয় বিজেপির তরফে। ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের আগে জানুয়ারি মাসে দিল্লির (Delhi) রামলীলা ময়দানে এই জাতীয় সম্মেলন করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এ বছর ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি দু'দিনের জাতীয় সম্মেলন আয়োজন করছে তারা।



আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য ৪০০-র বেশি আসনে জেতা। বিজেপির তরফে সে কথা আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষবার বিজেপির জাতীয় সম্মেলনের সময় দলের সাংসদ সংখ্যা ছিল ২৮২ জন। বর্তমানে সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৩-এ। তার জেরে রাজনৈতিক মহলের একাংশের অনুমান, ২০১৯ সালের অধিবেশনের তুলনায় এবারের আয়োজন আরও বড় হতে চলেছে। যে কারণে বদলাচ্ছে এই জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন স্থলও। রামলীলা ময়দানের বদলে এবার তা হচ্ছে দিল্লির প্রগতি ময়দানে। এই প্রগতি ময়দানেই জি-২০ সম্মেলনের জন্য ভারত মণ্ডপম তৈরি করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। সেখানেই হবে এবারে হবে বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন।



নিয়ম অনুযায়ী, এই অনুষ্ঠান শুরু হবে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) ভাষণ দিয়ে। আর অধিবেশন শেষ হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) ভাষণে। বিজেপি সূত্রের খবর, এই জাতীয় সম্মেলনে যোগ দেবেন দেশের আট হাজার বিজেপি নেতা। আগামী ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি বিজেপির মহা সম্মেলনে যোগ দেবেন জাতীয় কর্মসমিতির সদস্যরা। যার মধ্যে বাংলা থেকে রয়েছেন সাত জন। থাকবেন জাতীয় পরিষদের সদস্যরাও। যার মধ্যে বাংলা থেকে থাকবেন মোট ৪২জন বিজেপি নেতা। এছাড়াও বাংলা থেকে এই অধিবেশনে ডাক পেয়েছেন ১৬ জন লোকসভা সাংসদ এবং রাজ্যসভার একমাত্র সাংসদ অনন্ত রায়।



বাংলা থেকে যাওয়ার কথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। কিন্তু, সন্দেশখালিকাণ্ডে আহত হওয়ায় তিনি যেতে পারবেন কি না তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এছাড়াও এই অধিবেশনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দিলীপ ঘোষ, তথাগত রায়, রাহুল সিনহার মতো প্রাক্তন রাজ্য সভাপতিদেরও। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা হিসেবে কর্মসমিতির সদস্য শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু সহ বাংলা থেকে ডাকা হয়েছে মোট ৬৮ জন বিধায়ককেও। এছাড়াও বাংলা থেকে ডাক পেয়েছেন রাজ্যের কোর কমিটির সদস্যরা। এই কমিটিতে রয়েছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীও।



এছাড়াও লোকসভার আসন অনুযায়ী বিজেপির যে ১১টি ক্লাস্টার রয়েছে এই সম্মেলনে ডাক পেয়েছে সেই সমস্ত ক্লাস্টার প্রধানরাও। এছাড়াও যাবেন রাজ্যের প্রতিটি জোন ও বিভাগের প্রধানদেরও। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র হিসেবে যাবেন ভারতীয় ঘোষ, প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রূপা গঙ্গোপাধ্যায় ও স্বপন দাশগুপ্তকে। ডাক পেয়েছেন রাজ্যের প্রতিটি শাখার প্রধান এবং রাজ্যে দলের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। 

Maitreyi Mukherjee | 16:23 PM, Fri Feb 16, 2024

JP Nadda : গুজরাট থেকে বিজেপির প্রার্থী নাড্ডা, জমা দিলেন মনোনয়ন

গুজরাট থেকে রাজ্যসভার (Rajya Sabha) বিজেপির প্রার্থী হলেন দলের সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। আজ মনোনয়ন জমা দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দির প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দলের একাধিক নেতা। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্র থেকে গেরুয়া শিবির রাজ্যসভায় প্রার্থী করল প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা অশোক চহ্বানকে। গত সোমবারই কংগ্রেস ত্যাগ করেছিলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। মঙ্গলবার যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে।


বুধবার গুজরাট ও মহারাষ্ট্র থেকে রাজ্যসভার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। সেখানেই জানা যায়, যে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাকে গুজরাট থেকে প্রার্থী করেছে গেরুয়া শিবির। এর আগে হিমাচল প্রদেশ থেকে প্রার্থী হয়ে রাজ্যসভায় গিয়েছিলেন তিনি। এছাড়া সদ্য দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চহ্বানকেও গুজরাট থেকে প্রার্থী করা হয়েছে। পাশাপাশি গুজরাটের বাকি তিনটি আসনের জন্যও নামপ্রকাশ করেছে কেন্দ্রের শাসকদল। তাঁরা হলেন, গোবিন্দভাই ঢোলকিয়া, মায়াঙ্কভাই নায়েক ও যশবন্ত সিং সালাম সিং পরমার। আর মহারাষ্ট্রের অন্য় দুটি আসনের জন্য মেধা কুলকার্নি ও অজিত গোপচড্ডেকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। এছাড়া গেরুয়া শিবির ওড়িশা থেকে প্রার্থী করেছে অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। আর মধ্য প্রদেশ থেকে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন এল মুরুগান।  


লোকসভা নির্বাচনের আগেই রাজ্যসভার নির্বাচন হতে চলেছে। দেশের ১৫টি রাজ্যের মোট ৫৬টি রাজ্যসভা আসনে নির্বাচন। গত জানুয়ারি মাসেই এই ৫৬টি রাজ্যসভা আসনের নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি আসনও। জানা গিয়েছে, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি এই ৫৬টি আসনের ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৩টি রাজ্যের ৫০টি আসনের সদস্যদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ এপ্রিল। আর দুই রাজ্যের ৬টি আসনের সদস্যদের মেয়াদ শেষ হবে ৩ এপ্রিল। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও যে সব রাজ্যগুলোতে ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে তার মধ্যে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, কর্ণাটক, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড়, ওড়িশা, হরিয়ানা এবং হিমাচল প্রদেশ।

Maitreyi Mukherjee | 15:14 PM, Thu Feb 15, 2024

Amit Shah Bengal Tour : ফেব্রুয়ারিতেই বঙ্গে আসছেন শাহ! সঙ্গে থাকতে পারেন নাড্ডা

লোকসভা নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বাংলায় আনাগোনাও ততই বাড়ছে। সূত্রের খবর, ফেব্রুয়ারির শেষের দিকেই রাজ্যে আসতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তবে তার দিনক্ষণ এখনও পর্যন্ত ঠিক হয়নি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লিতে হতে চলা দু'দিনের রাষ্ট্রীয় অধিবেশনের পরেই জানা যাবে কবে রাজ্যে আসবেন শাহ। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর পাশাপাশি রাজ্যে আসতে পারেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাও (JP Nadda)।

সূত্রের খবর, এবারের রাজ্য সফরে তাঁরা কোনও রকম সমাবেশ করবেন না। কারণ, মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik Exam) চলছে রাজ্যে। এরপরই শুরু হবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। চলবে মাসের শেষ পর্যন্ত। তাই পরীক্ষা না শেষ হওয়া পর্যন্ত মাইক লাগিয়ে সমাবেশ করা যাবে না। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ফেব্রুয়ারি সফরে মূলত সাংগঠনিক বৈঠক হবে। সেই সঙ্গে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে বৈঠকও করতে পারেন তাঁরা। বৈঠকের পাশাপাশি হবে কর্মীসভাও। তবে সবটাই হবে কোনও হলে বা প্রেক্ষাগৃহে।

প্রসঙ্গত, ২৯ নভেম্বর কলকাতায় এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই দিন ধর্মতলায় সভা করে যাওয়ার পরে ডিসেম্বরের শেষে আবার দুদিনের সফরে ২৫ তারিখ বঙ্গে এসেছিলেন তিনি। সঙ্গী ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সাংগঠনিক বৈঠক ছিল সে বার। জানুয়ারির শেষ রবিবারও তাঁর আসার কথা ছিল রাজ্যে।

জানা গেছে সাংগঠনিক বৈঠকের পাশাপাশি, পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপির কর্মী সমাবেশও ছিল সেবার। তবে চূড়ান্ত প্রস্তুতির মধ্যেই জানা যায়, শাহ আসছেন না। প্রসঙ্গত, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্য বিজেপিকে বাংলা থেকে অন্তত ৩৫টি লোকসভা আসন জেতার টার্গেট দিয়েছে। এমন অবস্থায়, প্রচার থেকে শুরু করে নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে যাতে কোনও ফাঁক না থাকে সেই কারণে অমিত শাহের বারংবার আগমণ হচ্ছে বঙ্গে,এমনটাই মনে করছে আম জনতা।

Maitreyi Mukherjee | 16:50 PM, Thu Feb 08, 2024
upload
upload