Tuesday, October 22, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

pm modi

Modi Lunch : সাংসদদের কী শাস্তি দিলেন মোদী?

সংসদে বাজেট অধিবেশনের লাঞ্চ আওয়ারে আচমকা আটজন সাংসদের ফোন বেজে ওঠে। বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁদের সঙ্গে ক্যান্টিনে দেখা করতে চাইছেন। এই ফোনের পর কিছুটা হকচকিয়ে যান তাঁরা। এরপর সোজা চলে যান ক্যান্টিনে।



সেখানে দেখেন তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর মশকরা করে সাংসদদের বলেন, “চলুন, আপনাদের একটা শাস্তি দেওয়া যাক”। মনে সংকোচবোধ নিয়েই সেই টেবিলে বসেন বিজেপি সাংসদ হীনা গাভিত, এস ফাঙ্গনন কোনায়ক, জামিয়াঙ্গ এল মুরুগান, টিডিপি সাংসদ রামমোহন নাইডু, বিএসপি সাংসদ রীতেশ পাণ্ডে ও বিজেডি সাংসদ সাসমিত পাত্র। এরপর তাঁদের সঙ্গে আড্ডা-হাসিঠাট্টা জুড়ে দেন মোদী। তার সঙ্গে চলে মধ্যাহ্নভোজও। শাস্তি বলতে অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজের কথাই বলেছিলেন।



এদিন লাঞ্চে ছিল, ভাত, ডাল, খিচুড়ি এবং রাগির তৈরি লাড্ডু। ৪৫ মিনিট ধরে চলে এই মধ্যাহ্নভোজ। মোদী যেহেতু নিরামিষাশী, তাই তাঁর সঙ্গে আটজন সাংসদও নিরামিষ খাবার খান।



এই সময় একেবারে হালকা মেজাজে দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। আড্ডায় উঠে আসে তাঁর জীবনযাপনের না না কথা। তাঁর ঘুম থেকে ওঠা, খাওবার খাওয়া থেকে শুরু করে তাঁর দৈনিক রুটিনের কথা জানতে চান সাংসদরা। তবে এই সময় রাজনীতি নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলেই সূত্রের খবর। লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদীর এই সারপ্রাইজে বেজায় খুশি সাংসদরা।

Maitreyi Mukherjee | 17:13 PM, Sat Feb 10, 2024

Modi vs Congress : ৪০ আসনও পাবে না! কংগ্রেসকে খোঁচা দিতে মমতার চ্যালেঞ্জকে ‘হাতিয়ার’ মোদীর

ফাটলটা প্রকাশ্যে এসেছিল অনেক আগেই। কংগ্রেসের (Congress) সঙ্গে তৃণমূলের (TMC) সম্পর্ক যে খুব একটা মধুর নয়, তা প্রায় সবারই জানা। জোট করলেও কংগ্রেসের কথা শুনে যে চলতে পারবেন না তাও আগে থেকেই সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তারপর সবই ঠিকঠাক চলছিল। ইন্ডিয়া জোটের সনিয়ার ও রাহুলের পাশে দেখা গিয়েছিল মমতাকে। কিন্তু, ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই যেন কংগ্রেসের সঙ্গে ফাটল আরও বাড়ছে। আসন বণ্টন নিয়ে কংগ্রেসকে প্রকাশ্যেই আক্রমণ করেছেন মমতা। লোকসভায় কংগ্রেস ৪০টা আসনও পাবে না বলে দাবি করেছেন তিনি। রেড রোডের কেন্দ্র-বিরোধী ধর্নামঞ্চ থেকে কংগ্রসকে কটাক্ষ করে মমতা বলেন, "কংগ্রেস সারা দেশে ৪০টা আসন পাবে কি না জানি না! আগে নিজের জায়গা দেখাও! পারলে বারাণসীতে গিয়ে বিজেপিকে হারাও। রাজস্থান তোমরা জেতা জায়গা হেরেছ। মধ্যপ্রদেশে গিয়ে বিজেপিকে হারাও।"

মমতার মন্তব্যকে হাতিয়ার করেই বুধবার কংগ্রেসকে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ থেকে চ্যালেঞ্জ এসেছে, কংগ্রেস ৪০ পার করতে পারবে না। আমি চাই কংগ্রেস ৪০ আসন রক্ষা করুক।"

এভাবে বিজেপিকে মমতা সুবিধা করে দিতে চাইছেন বলে অভিযোগ বিরোধীদের একাংশের। রাজনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, বিজেপি বিরোধী শিবিরে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি জানিয়ে চলেছে তৃণমূল। এমনকী, কংগ্রেস নিজেদের সুর নরম করতে চাইলেও তাতে যেন কানই দিচ্ছেন না মমতা। গত কয়েকদিন আগে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা রাজ্যে ঢোকার পর থেকে চলছে লাগাতার প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক আক্রমণ। বারেরবারেই কংগ্রেস এবং সিপিআই(এম)’কে নিশানা করছেন মমতা।

তার মধ্যে শিবির বদলে ইন্ডিয়া জোটে বড় ধাক্কা দিয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বিরোধী জোট ছেড়ে আবারও এনডিএ জোটে ফিরে গিয়েছেন তিনি। আর কখনও জোট পরিবর্তন করবেন না বলেও মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতে জানিয়ে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে আবার গ্রেফতারির আশঙ্কায় ভুগছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। পাঁচবার ইডির সমন এড়িয়ে রীতিমতো চাপে রয়েছেন তিনি। এবার তাঁকে সমন পাঠিয়েছে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। ১৭ ফেব্রুয়ারি তাঁকে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুর্নীতিতে ভারে জর্জরিত তৃণমূল ও আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদব। এই পরিস্থিতিতে ইন্ডিয়া জোট কতটা ফলপ্রসূ হবে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাঁদের দাবি, টালমাটাল পরিস্থিতি ইন্ডিয়া জোটের। ফলে জোটের পালে হাওয়া লাগিয়ে বিরোধীদের পক্ষে লোকসভার বৈতরণী পার করা সম্ভব হবে না বলেই মনে করছেন তাঁরা।

Maitreyi Mukherjee | 16:26 PM, Thu Feb 08, 2024

Nitish Kumar Meets PM Modi : "আর NDA ছাড়ব না", মোদীর সঙ্গে দেখা করে বললেন নীতীশ

কখনও তিনি এনডিএ-তে। কখনও আবার ইন্ডিয়াতে। আবার কখনও ইন্ডিয়ার উপর গোঁসা করে ফের পাল্টি এনডিএ-তে। এভাবে বেশ কয়েকবার পাল্টি খেয়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। রাজনীতির অন্দরে এখন 'পাল্টিবাজ' নামেই পরিচিত তিনি। সম্প্রতি ইন্ডিয়ার (INDIA Alliance) হাত ছেড়ে তিনি আবারও এনডিএ-র হাত ধরেছেন। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী (Bihar Chief Minister) হিসেবে নতুন করে শপথও নিয়েছেন তিনি। তারপর বুধবার দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi) সঙ্গে। আর জোট পরিবর্তন করবে না বলেও মোদীর হাত ধরে কথা দিয়েছেন তিনি।

লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা না হলেও, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। নিজেদের জমি শক্ত করতে মরিয়া তারা। চলছে নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করার পালা। যতদিন যাচ্ছে ততই শক্ত হচ্ছে এনডিএ জোটের হাত। অন্যদিকে চিড় ধরছে বিরোধী জোট ইন্ডিয়ায়। শুরু থেকেই তেমন একটা মজবুত ছিল না এই জোট। যদিও শরিকদের তরফে দাবি করা হয়েছিল 'জোট একেবারে মজবুত' বলেই। কিন্তু, শুরু থেকেই কখনও কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূল, আবার কখনও কংগ্রেসের সঙ্গে আপ, কখনও সমাজবাদী পার্টির সঙ্গেও বিরোধী দেখা যায়। বার বার তা প্রকাশ্যে এসেছে। এরপর আসন বণ্টন নিয়েও শরিকদের মধ্যে শুরু হয় সংঘাত। ফলে জোটের জট যে কাটার নয় তা খানিক স্পষ্ট রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের কাছে।

এদিকে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম কাণ্ডারি ছিলেন নীতীশ কুমার। কিন্তু, নির্বাচন এগিয়ে আসতেই ভোল বদলে আবারও এনডিএ-তে ফেরেন তিনি। গত মাসেই বিহারের সরকারে ফের পালাবদল হয়। বিজেপির সমর্থনে নবমবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে এলেন নীতীশ কুমার। প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও দেখা করেন। আর মোদীর সঙ্গে দেখা করে তিনি বলেন, "আর কোথাও যাব না। এবার এখানেই (এনডিএ) থাকব।"

প্রসঙ্গত, ১২ ফেব্রুয়ারি বিহারের বিধানসভায় আস্থাভোট রয়েছে। বিজেপির সমর্থনে নতুন সরকার গঠন করার পর নীতীশ কুমারের সঙ্গে মাত্র ৮ জন মন্ত্রী শপথ নিয়েছিলেন। বাকি মন্ত্রী পরিষদ গঠন এখনও বাকি। মূলত আরজেডি-র মন্ত্রীদেরই সরিয়ে তার জায়গায় বিজেপি ও জেডি(ইউ)-র বিধায়করা শপথ নিয়েছেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ জোটের সদস্য বিজেপি ও জেডি(ইউ) ১৭টি করে আসনে লড়েছিলেন। তবে এবার আসন ভাগাভাগি কীভাবে হবে তা নিয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি।

Maitreyi Mukherjee | 11:53 AM, Thu Feb 08, 2024

Gyanvapi Mosque : "এগুলি ফিরিয়ে দিলে হিন্দুরা আর কোনও মন্দিরের দিকে তাকাবে না" 

বহু প্রতীক্ষার পর ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরে (Ram Temple) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়। গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। উপস্থিত ছিলেন সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবত। প্রায় ৫০০ বছর পর রামলালা (Ramlala) নিজের ঘরে ফিরেছেন বলে দাবি হিন্দু সমাজের। আর এবার মুঘল আমলে হারিয়ে যাওয়া আরও দুই হিন্দু ঐতিহ্য জ্ঞানবাপী ও মথুরা দুই-ই ফিরে পেতে মরিয়া তারা। তাদের দাবি, ভারতে মুঘল আক্রমণের আগে জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) ছিল শিব মন্দির। যা ভেঙে তৈরি করা হয়েছিল মসজিদ। তা নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। জল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত।

গতমাসে এএসআই (ASI) সার্ভে রিপোর্টের কপিকে হাতিয়ার করে বারাণসী আদালতে যান এক মামলাকারী। সার্ভে রিপোর্টের কপি আদালতে জমা দেন তিনি। সেই আদালতে ধাক্কা খায় মুসলিম পক্ষ। সার্ভে রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পর জ্ঞানবাপী মসজিদে পুজোর নির্দেশ দেয় আদালত। তারপর থেকেই মসজিদে চলছে পুজো। বারাণসী আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এলাহাবাদ হাইকোর্টে যায় মুসলিম পক্ষ। সেখানে বড় ধাক্কা খায় তারা। বারাণসী আদালতের রায়ের উপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি হাইকোর্ট। আর আদালতের রায়কে হাতিয়ার করেই জ্ঞানবাপী মসজিদের চলছে পুজো।

এরপরই রামমন্দির জন্মভূমি ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ মুসলিমপক্ষের কাছে জ্ঞানবাপী ও মথুরা দুই মসজিদ ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন করেন। পাশাপাশি বিষয়টি শান্তিপূর্ণভাবে মিটিয়ে নেওয়ার আর্জিও জানান তিনি। পুনের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের অন্য মন্দিরগুলির দিকে তাকানোর কোনও ইচ্ছা নেই। যদি তিনটি মন্দির ছেড়ে দেওয়া হয়। কারণ আমাদের অতীতে নয় ভবিষ্যতের কথা ভেবে বাঁচতে হবে।”

এর সঙ্গে তিনি আরও বলেন, "দেশের ভবিষ্যৎ তখনই ভালো হবে যখন তিনটি মন্দির (অযোধ্যা, জ্ঞানবাপী ও মথুরা) শান্তিপূর্ণভাবে পেয়ে যাব। তখন আমরা অতীতের সব কথা ভুলে যাব। আক্রমণকারীরা এই তিন মন্দির ধ্বংস করে যে গভীর ক্ষত তৈরি করেছে তার ব্যথা মুসলিম পক্ষের বোঝা উচিত।” এদিন হাতজোড় করে তাঁর কাতর আর্জি, "মানুষ যথেষ্ট ব্যথার মধ্যে আছে। যদি তাঁরা এই কষ্ট দূর করতে পারেন তবে দু'পক্ষের মধ্যে ভাতৃত্বের সম্পর্ক আরও সুদীর্ঘ হবে।"

কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের কাছেই অবস্থিত জ্ঞানবাপী মসজিদটি। এছাড়া মথুরা মসজিদটি কৃষ্ণ জন্মভূমি সংলগ্ন স্থানে অবস্থিত। গত সপ্তাহে রাম মন্দির জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের প্রধান পুরোহিত আচার্য সতেন্দ্র দাস বারাণসী কোর্টের রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “একটি ভুল ঠিক করে নেওয়া হল।"

Maitreyi Mukherjee | 16:33 PM, Mon Feb 05, 2024

PM Narendra Modi: "তুলনা করা বন্ধ করুন", পরীক্ষা পে চর্চায় অভিভাবকদেরও পরামর্শ মোদীর

সামনেই মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক। অন্যান্য বোর্ডেরও পরীক্ষাও রয়েছে। জীবনের বড় পরীক্ষায় বসতে চলেছে লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থী। এই পরীক্ষার আগেই পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে তাদের সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোমবার নয়া দিল্লির ভারত মণ্ডপমে পরীক্ষা পে চর্চার সপ্তম সংস্করণ অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে একাধিক পরামর্শ দেন মোদী। বলেন, "শিশুদের মনে ছোটবেলা থেকেই তুলনার বিষয়টি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। পরিবারের সদস্যরাই সন্তানদের তুলনা করেন সহপাঠীদের সঙ্গে। আমি অভিভাবকদের অনুরোধ করছি নিজের সন্তানের সাফল্যকে অন্য কারোর সঙ্গে তুলনা করবেন না।" পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, "মনে জোর থাকলে যেকোনও মানসিক চাপ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। কীভাবে চাপ সামলাতে হয় তা ধীরে ধীরে শেখাতে হবে।"

Mayuri Datta | 15:46 PM, Mon Jan 29, 2024
upload
upload