Thursday, November 21, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

supreme court

Supreme Court : নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে বাংলা থেকে সরানো হোক সন্দেশখালি মামলা, আবেদন সুপ্রিম কোর্টে


বিগত ক'দিন ধরেই খবর শিরোনামে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। ওই এলাকায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মহিলারা। তাঁদের অভিযোগ, শাহজাহান ও তাঁর বাহিনী রাতের পর পর মেয়ে-বউদের তুলে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন চালাত। এবার এই অভিযোগের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) একটি জনস্বার্থ মামলা করেছেন আইনজীবী অলোক শ্রীবাস্তব। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে এই মামলার দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়। চার দফা দাবিও জানানো হয়েছে। প্রথমত, সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে সিবিআই বা সিট গঠন করে তদন্ত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, মণিপুরের মতো সন্দেশখালিতেও হাই কোর্টের তিন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিদের কমিটি গঠন করে তদন্ত করতে হবে। তৃতীয়ত, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। চতুর্থত, প্রশাসনের যে সব আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।


এদিন আইনজীবী অলোক বলেন, “সন্দেশখালিতে যে সব তথ্য উঠে আসছে তাতে বাংলায় সঠিক ও নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া সম্ভব নয়, তাই ন্যায়বিচারের জন্য মামলাটি রাজ্যের বাইরে সরিয়ে আনা উচিত।” তিনি আরও বলেন, “অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করে তাঁকে নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে প্রশাসন, তার থেকে প্রমাণ হচ্ছে প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়।” এছাড়াও সন্দেশখালিতে আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েনের আর্জিও জানান তিনি। সূত্রের খবর, দ্রুত তদন্ত সম্পূর্ণ করে দিল্লির ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে সময়সীমা বেঁধে বিচার প্রক্রিয়ার আবেদন জানিয়েছেন অলোক শ্রীবাস্তব।


প্রসঙ্গত, শুক্রবারই সন্দেশখালি নিয়ে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। মামলা করার অনুমতি চেয়েছেন আইনজীবী সংযুক্তা সামন্ত। পরিস্থিতি বিবেচনা করে সন্দেশখালিতে দ্রুত সিআরপিএফ বাহিনী মোতায়েন করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির বেঞ্চ। আগামী সোমবার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।




উল্লেখ্য, আজও অধরা শেখ শাহজাহান। ৫ জানুয়ারি রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়েছিল ইডি। কিন্তু, সেই সময় তাঁর অনুগামীদের হাতে হেনস্থা হতে হয় ইডি আধিকারিকদের। কোনওরকমে সেখান থেকে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন তাঁরা। এই ঘটনার পর থেকেই শাহজাহানের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। মহিলাদের উপর অত্যাচার থেকে শুরু করে ১০০ দিনের কাজের টাকা না দেওয়া, আবাস যোজনার টানা না দেওয়া, জলের দরে জমি হাতিয়ে নেওয়ার মতো অভিযোগ উঠেছে। উত্তপ্ত পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। গ্রামের মহিলাদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। সন্দেশখালির আঁচ রাষ্ট্রপতির ভবন পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে। আজ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সন্দেশখালি নিয়ে এক রিপোর্ট জমা দিয়েছে তফসিলি কমিশন।  

Bengal Hour Bureau | 16:21 PM, Fri Feb 16, 2024

Electoral Bonds : নির্বাচনী বন্ড "অসাংবিধানিক", শীঘ্রই বন্ধ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bonds) সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। অবিলম্বে এটি বন্ধ করা উচিত। বৃহস্পতিবার এই রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এই প্রকল্প সাধারণ মানুষের তথ্যের অধিকার আইন লঙ্ঘন করে। রায়দানের সময় শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, "এই প্রকল্প অসাংবিধানিক ও নিয়মবহির্ভূত।"



নির্বাচনী বন্ড কি?



২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পটি এনেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কালো টাকার রমরমা রুখতেই নির্বাচনী বন্ড আনা হয়েছিল। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলিকে দেওয়া অনুদানের পদ্ধতিতে স্বচ্ছতার আনার জন্যই তৈরি হয়েছিল এই বন্ড। এটি আদতে রাজনৈতিক দলগুলিকে নির্বাচনের আগে আর্থিক অনুদান দেওয়ার একটি পদ্ধতি। ২০১৭ সালে অর্থবিলে একাধিক সংশোধন করা হয় এই নিয়ম চালুর জন্য। এর নিয়ম অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান দিতে চাইলে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া থেকে ইলেকটোরিয়াল বন্ড কিনে পছন্দের রাজনৈতিক দলকে দিতে পারেন। ১ হাজার, ১০ হাজার, ১ লক্ষ, ১০ লক্ষ এবং ১ কোটি টাকা মূল্যের বন্ড পাওয়া যায় স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় (State Bank Of India)। অনুদানপ্রাপ্ত রাজনৈতিক দলগুলি ১৫ দিনের মধ্যে এসবিআই-র শাখায় গিয়ে বন্ড ভাঙিয়ে নগদ করতে পারে। কে অর্থ অনুদান দিচ্ছেন, তা গোপন রাখা হবে।


তথ্য গোপন রাখার বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই প্রকল্পের বিরোধিতা করে বিরোধীরা। তাদের অভিযোগ, এই প্রক্রিয়াতে নির্বাচনে অস্বচ্ছতাই বাড়বে। বিশ্বের কোনও দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই, যেখানে রাজনৈতিক দল বন্ড ভাঙিয়ে অর্থ সংগ্রহ করে। কোন কর্পোরেট সংস্থা নির্বাচনে কাকে অর্থ সাহায্য করছে, তার বিনিময়ে ক্ষমতাসীন দলের থেকে কী সুবিধা পাচ্ছে, সেই তথ্য জানারও উপায় নেই সাধারণ জনগণ বা ভোটারের। যেখানে শাসক দলের আর্থিক অনুদানের কোনও তথ্য থাকবে না, সেখানেই বিরোধী দলে কে কত অনুদান দিচ্ছেন, তা জানা সম্ভব। এই অভিযোগ নিয়েই মামলা দায়ের হয়।


এনিয়ে শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, ইলেকটোরাল বন্ডের ব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল ও আর্থিক অনুদানকারীর মধ্যে সুবিধার সম্পর্ক তৈরি হতে পারে। ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে তথ্যের অধিকার আবশ্যক। ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রয়োজনীয় তথ্য জানানো জরুরি। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রাজনৈতিক দলগুলিই। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ২০১৯ সাল থেকে এতদিন পর্যন্ত যে আর্থিক অনুদান সংগ্রহ করেছে রাজনৈতিক দলগুলি, তার বিস্তারিত তথ্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে জানাতে বলা হয়েছে। আগামী ১৩ মার্চের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে এই তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে। 


প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই, বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চের তরফে রায়ে সাফ জানানো হয়, এই প্রকল্পের লক্ষ্য কালো টাকার বিরুদ্ধে লড়াই ও আর্থিক অনুদানকারীর পরিচয় গোপন রাখা হিসাবে তুলে ধরা হলেও, তা কার্যকর নয়। নির্বাচনী বন্ডই কালো টাকা রোখার একমাত্র উপায় নয়।

Maitreyi Mukherjee | 13:02 PM, Thu Feb 15, 2024

Electoral Bonds Scheme : নির্বাচনী বন্ড কি বৈধ? রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট

নির্বাচনী বন্ড বা ইলেকটোরাল বন্ড (Electoral Bond) কি আদৌ বৈধ? আজ এই মামলার রায়দান করতে পারে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। লোকসভা নির্বাচনের আগে শীর্ষ আদালতের এই রায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। মামলাটি নিয়ে ইতিপূর্বে মামলাকারীরা দীর্ঘসূত্রিতার অভিযোগ তোলেন। অবশেষে বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে।



নির্বাচনে কালো টাকা ঢালা রুখতেই ২০১৮ সালে কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) এই প্রকল্প এনেছিল। কিন্তু অস্বচ্ছতার অভিযোগ এনে তা চ্যালেঞ্জ করে বিরোধীরা। গত বছরই প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এই রায় সংরক্ষিত রাখে। আজ সেই মামলারই রায়দান হতে পারে।



নির্বাচনী বন্ড কি?



কালো টাকার রমরমা রুখতেই নির্বাচনী বন্ড আনা হয়েছিল। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলিকে দেওয়া অনুদানের পদ্ধতিতে স্বচ্ছতার আনার জন্যই এই বন্ড তৈরি করা হয়েছিল। এই বন্ড হল রাজনৈতিক দলগুলিকে নির্বাচনের আগে আর্থিক অনুদান দেওয়ার একটি পদ্ধতি। ২০১৭ সালে অর্থবিলে একাধিক সংশোধন করা হয় এই নিয়ম চালুর জন্য। এর নিয়ম অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান দিতে চাইলে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া থেকে ইলেকটোরিয়াল বন্ড কিনে পছন্দের রাজনৈতিক দলকে দিতে পারেন। ১ হাজার, ১০ হাজার, ১ লক্ষ, ১০ লক্ষ এবং ১ কোটি টাকা মূল্যের বন্ড পাওয়া যায় স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ায়। অনুদানপ্রাপ্ত রাজনৈতিক দলগুলি ১৫ দিনের মধ্যে এসবিআই-র শাখায় গিয়ে বন্ড ভাঙিয়ে নগদ করতে পারে। কে অর্থ অনুদান দিচ্ছেন, তা গোপন রাখা হবে।



তবে এর কিছু শর্ত আছে। যেমন, যে রাজনৈতিক দল গত লোকসভা বা বিধানসভা নির্বাচনে কমপক্ষে এক শতাংশ ভোট পেয়েছে, তারাই এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক অনুদান পেতে পারে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ইলেকটোরাল বন্ড বা নির্বাচনী বন্ড আনা হয়।


যদিও এই বন্ড নিয়ে প্রথম থেকেই প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধীরা। বন্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে তারা। তাদের অভিযোগ, এই প্রক্রিয়াতে নির্বাচনে অস্বচ্ছতাই বাড়বে। বিশ্বের কোনও দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই, যেখানে রাজনৈতিক দল বন্ড ভাঙিয়ে অর্থ সংগ্রহ করে। কোন কর্পোরেট সংস্থা কাকে ভোটে সাহায্য করছে, তার বিনিময়ে ক্ষমতাসীন দলের থেকে কী সুবিধা পাচ্ছে, সেই তথ্য জানারও উপায় নেই সাধারণ জনগণ বা ভোটারের। যেখানে শাসক দলের আর্থিক অনুদানের কোনও তথ্য থাকবে না, সেখানেই বিরোধী দলে কে কত অনুদান দিচ্ছেন, তা জানা সম্ভব। এই অভিযোগ নিয়েই মামলা দায়ের হয়।

Maitreyi Mukherjee | 11:33 AM, Thu Feb 15, 2024

Supreme Court: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্বের জেরে মেডিক্যালে ভর্তি মামলা সরল সুপ্রিম কোর্টে

কলকাতা হাই কোর্টের দুই বিচারপতির বেনজির সংঘাতের জের। মেডিক্যালে ভর্তি মামলা সরল সুপ্রিম কোর্টে। আগামী ৩ সপ্তাহ পর শীর্ষ আদালতে মামলার পরবর্তী শুনানি। ইতিমধ্যে মামলার সব পার্টিকে আদালতে হলফনামা জমা দিতে হবে। 

সুপ্রিম নির্দেশের ফলে হাইকোর্টের সিঙ্গল এবং ডিভিশন বেঞ্চের কোনও নির্দেশ আপাতত কার্যকর হচ্ছে না। এবার থেকে মেডিক্যালে ভর্তির সব মামলা কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে স্থানান্তরিত করা হল।

Mayuri Datta | 11:46 AM, Mon Jan 29, 2024

SUPREME COURT: মেডিক্যাল দুর্নীতি মামলার তদন্তে সিবিআই তদন্তের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টে

  • সিঙ্গল ও ডিভিশন বেঞ্চের যাবতীয় নির্দেশের উপর সুপ্রিম স্থগিতাদেশ
  • মেডিক্যাল দুর্নীতি মামলার তদন্তে সিবিআই তদন্তের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
  • সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট
  • রাজ্যকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের, আগামী সোমবার পরবর্তী শুনানি
Mayuri Datta | 11:02 AM, Sat Jan 27, 2024

Supreme Court: দুই বিচারপতির সংঘাতে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ, শনিতেই শুনানি

কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিদের মধ্যে বেনজির সংঘাত। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি সৌমেন সেনের সংঘাতের জল গড়াল সুপ্রিম কোর্টে। স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ শীর্ষ আদালতের। পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে।

শনিবার আদালত ছুটির দিনেই বসবে ওই বেঞ্চ। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুনানি শুরু। প্রসঙ্গত, মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ সেই নির্দেশের উপর প্রথমে স্থগিতাদেশ দেয়। পরে সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআর খারিজ করে দেয়। এর পরেই ডিভিশন বেঞ্চের এই নির্দেশের প্রক্রিয়াগত ‘ত্রুটি’ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।

Mayuri Datta | 10:25 AM, Sat Jan 27, 2024

Supreme Court : সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ প্রসন্ন বি ভারালের

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন কর্ণাটক হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রসন্ন বি ভারালে। বৃহস্পতিবার সকালে প্রসন্ন বি ভারালে-কে শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিসেবে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। প্রসঙ্গত, বুধবারই কেন্দ্রের তরফে বিচারপতি ভারালের নাম সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়। আর বৃহস্পতিবার তিনি শপথগ্রহণ করেন। বিচারপতি প্রসন্ন বি ভারালে স্নাতক পাশ করেন বাবাসাহেব আম্বেদকর মারাথওয়াড়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এটি মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদে। তারপর দুই দশক ধরে আইন নিয়ে চর্চা করেন। আগে তিনি বম্বে হাইকোর্টেও ছিলেন।

Mayuri Datta | 16:46 PM, Thu Jan 25, 2024

Cash for Queries Case : ঘুষের বদলে প্রশ্ন মামলায় এবার আইনজীবী জয় দেহাদ্রাইকে তলব CBI-এর

মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যর আইনজীবী জয় অনন্ত দেহদ্রাইকে তলব করল সিবিআই। গত মাসে, ‘ঘুষের বদলে প্রশ্ন’ করার অভিযোগে এথিক্স কমিটির তদন্ত রিপোর্ট জমা পড়ার পর, লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল মহুয়া মৈত্রকে। তাঁর বিরুদ্ধে শিল্পপতি দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে নগদ অর্থ এবং দামী উপহার সামগ্রী ঘুষ হিসেবে নিয়ে, সংসদে গৌতম আদানি এবং মোদী সরকারের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করা অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি সংসদ নিশিকান্ত দাস। জয় অনন্ত দেহদ্রাই তাঁকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। সেই চিঠির ভিত্তিতেই এই অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি সাংসদ। ‘অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন’ মামলাতেই দেহাদ্রাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।


Maitreyi Mukherjee | 16:10 PM, Tue Jan 23, 2024
upload
upload